তিন মাসিক মাশোয়ারা, মার্চ ২০১৭

কারগুজারী থেকে পাওয়া পরবর্তী করনীয় বিষয় সমূহ:

১। বিদেশের জন্য এক এক মসজিদ থেকে পুরা জামাত বানানোর ফিকির করা। প্রত্যেক সাল ও ৩ চিল্লাওয়ালাদের বিদেশে পাঠানোর জন্য ঘর-ঘর গাস্ত করা এবং তরগীব দিতে থাকা। প্রত্যেক মাশোয়ারায় এ বিষয়টিকে পুরা বছরের তাকাজা হিসেবে নিয়ে খুব গওর ও ফিকির করা ।

২। ৩ চিল্লার সাথীদের প্রতি বছর ৩ চিল্লার উপর উঠানোর জন্য প্রত্যেক মসজিদে এর ফিকির করা। এছাড়া শবগুজারী এবং বিভিন্ন মওকায় ৩ চিল্লার সাথীদের প্রতি বছর ৩ চিল্লা দেবার দাওয়াত চালাতে থাকা।

৩। জামাতের নুসরতের জন্য এক এক জামাতে ২/৩ দিন পালাক্রমে থাকতে পারলে ভাল । উপযুক্ত সাথী এবং সময় লাগানো উলামায়েকেরামগণ মাশোয়ারা অনুযায়ী জামাতে সময় দেওয়া এবং বিভিন্ন বিষয় মোজাকারা করা। তরজমার লাইনেও ফিকির করা। নগদ জামাত কিভাবে বের করবে তাও মেহমানদেরকে হাতে কলমে শিখানো । রোখের লাইনে মোনাছেব মসজিদ তায় করা।

৪ । প্রত্যেক মুসলমানের কানে সপ্তাহে কমপক্ষে একবার ঈমান ও আমলের কথা বিস্তারিত ভাবে পৌঁছানো দরকার। এজন্য শবগুজারির এহতেমাম করা জরুরী। শবগুজারীতে মসজিদওয়ার জামাত হিসেবে আসর থেকে এশরাক পর্যন্ত থাকা ও মেহনত করে ৩ চিল্লা/ ১ চিল্লার নগদ জামাত নিয়ে আসার কোশেশ করা। শবগুজারীতে প্রথমে বিদেশের জন্য তশকীল করা, তাপর ৩ চিল্লার তাশকীল মজবুতীর সাথে হওয়া, প্রতি বছর ৩ চিল্লাসহ অন্যান্য তশকীলও পুরা করা। মাঝে মাঝে শবগুজারীর মওকায় ছাত্র, উলামাহাযরাতগনকে একত্রিত করে খোঁজখবর নেওয়া, তাশকিল ও তরতিব করা ।

৫। মসজিদ আবাদীর জন্য প্রত্যেক নতুন, পুরাতন সাথী প্রতিদিন সময় ফারেগ করে মসজিদে লাগানো। মসজিদকে ২৪ ঘন্টা আবাদ করার কোশেশ করা। গলি-গলি ভাগ করে ঘর-ঘর এমনভাবে মেহনত করা যাতে ১০০ ভাগ পুরুষ ও মহিলা নামাজী হয়, তালীম ও অন্যান্য আমলে শরীকহন এবং সকলেই দা'য়ী বনে যায় ।

৬। এসএসসি ও দাখিল ছাত্রদের সাথে অভিবাবকদেরকেও তাশকিল করা। পরবর্তীতে নুসরতও করা। আমীর ছাহেবদের সাথে আলাদা মোজাকারা করা। যে জিলা পারেন ২ বয়ান, ২ হেদায়াত দিবেন, যারা না পারেন ১ বয়ান ও ১ হেদায়াত দিবেন। ছাত্র জামাতের রোখও যেন মোনাছেব হয়। ওয়াক্ত পুরা হওয়ার পর হালত, কারগুজারী এবং ওয়াপেছীর ব্যাপারে আরও বেশী তৎপর হওয়া যাতে ছাত্ররা পরবর্তীতে কাজে জুড়ে থাকতে পারে।

৭। ছাত্রদের কাজে জুড়ানোর জন্য শিক্ষা বছরের শুরুতে ও ফাইনাল পরীক্ষার আগে জোড় করার এহতেমাম করা । মোকামী গাস্তের সময়ও এক জামাত তাদের উপর মেহনত করে নগদ মসজিদে আনা। এছাড়া অন্যান্য নওজোয়ানদেরকেও কাজে জুড়ানোর কোশেশ করা।

৮। ছাত্রী এবং কর্মজীবি মহিলা হোষ্টেল গুলোতে মোনাছেব ত্বরীকায় তা'লীম চালু করার ফিকির করা। ছাত্রীরা ছুটিতে বাড়ীতে গেলে যেন মাহরাম ও মায়ের সাথে সময় লাগায় সেজন্য তারগীব দেওয়া। এছাড়া হোষ্টেলের মাস্তুরাতগন পাশের কোন ইজতেমায়ী তা'লীমেও জুড়তে পারবেন। হোষ্টেলগুলোতে তা'লীম চালুর সময় পুরানা সাথীরা মাস্তুরাত সহ যাওয়া।

৯। যেখানে যত সাপ্তাহিক তা'লীম চালু আছে তার নিগড়ানীও তাহসিনের ফিকির করা। জিলার প্রত্যেক মসজিদ মহল্লায় এক বা একাধিক সাপ্তাহিক তা'লীম চালু করার ফিকির করা।

উমুরের ফায়সালা সমূহঃ

আলমী ফিকিরঃ

১) প্রত্যেক সালওয়ালা এবং ৩ চিল্লাওয়ালাদের সামনে সারা আলমের তাকাজা থাকা দরকার। সাল এবং ৩ চিল্লা পুরা করার পর সাথীদের পরবর্তী আজায়েম হবে বিদেশী জামাতে চলতে চলতে সারা আলমের তাকাজা পুরা করা। সব সাথীদের মধ্যে আলমী ফিকির ঢালা এবং প্রত্যেক মসজিদ থেকে বিদেশের জন্য জামাত বানানোর কোশেশ করা। বেশীর থেকে বেশী মাল খরচ করার তরগীব দেয়া। এই জিম্মাদারী প্রত্যেক জেলার সাথীরা নেওয়া। এজন্য প্রত্যেক জেলা এবং ঢাকার প্রত্যেক হালকায় এই ফিকিরের জন্য একটা জামাত থাকা দরকার। এ জামাতের সাথীরা পুরা জিলা সফর করে সাথীদেরকে তৈরি করে শুরা হাযরাতগনের সামনে পেশ করবেন। খরচ অনুসারে আজায়েম পাঠিয়ে দিবেন: ২.৫ লাখ থেকে ৩.৫ লাখ কত জামাত, ১.৫ লাখ থেকে ২.৫ লাখ কত জামাত, এর নীচের খরচের কত জামাত। জেলাতে বিদেশী জামাতের তৈরী ও ফিকিরের জন্য যে জামাত বানানো হবে সে জামাতের সাথীরা মাঝে মাঝে বদল হবে।

দেশের ভিতরেঃ

১। দাওয়াতের কাজের মনজিল কি?সেখানে কিভাবে পৌঁছা যায়ঃ

হুজুর (সা:) ওফাতের সময় মদীনা মনোয়ারায় দ্বীন যে পর্যায়ে রেখে গিয়েছিলেন পুনরায় তা পুরা উম্মতের মধ্যে যাতে এসে যায় এটাই দাওয়াতের কাজের মনজিল। এজন্য আমাকে ও প্রত্যেক সাথীকে বেশী সময় বের করে বড়দের বাতানো তরতীব অনুযায়ী নিজের উপর, ঘর ও মহল্লার উপর মেহনত করা। এজন্য পুরানো সাথীরাও মেহনতের জন্য নিজেদের জিন্দেগীর তরতীব বানায়ে কোরবানীর সাথে মেহনত করা। আপোষে এহতেরাম, একরাম ও মিল মহব্বতের সাথে চলা ও নিজেকে নমুনা বানানো ।

২। জেলার খুরুজ বাড়ানোর জন্য করনীয়ঃ

জেলার খুরুজ বাড়ানোর জন্য বড়দের বাতানো ৩টি তরতীব অনুযায়ী, আমল করার কোশেশ করা। তৃতীয় তরতীবের অর্থাৎ কম খরচের জামাত জিলার জিম্মাদার সাথীরা আমানতদারীর সাথে বানাব। প্রতি মসজিদ থেকে এ ধরনের জামাত বা সাথী তৈরি করে কোন নির্দিষ্ট দিনে বিশেষ করে শবগুজারীর মওকায় জেলা মারকাজে নিয়ে আসা। জামাতে মোনাছেব জিম্মাদার সাথী থাকে এবং জিম্মাদার সাথীরা নুসরতের কোশেশ করা। এক বা দুইবার রোখ বানানো। হেদায়াত, ওয়াপেছী, হালাত শুনা ইত্যাদি সব আমাল জিলা মারকাযে হওয়া ৷

৩। জেলার ইজতেমার তাহসীনঃ

জেলার ইজতেমা যত সাদাসিদা হয় ততই ভাল, মা-বোনদেরকে ঘরে আমল করার তরগীব দেওয়া। বিশেষ করে ইজতেমার দিনগুলোতে মা-বোনেরা ঘরে রোজা রাখে ও এতেকাফ করলে ভাল হয়। জেলার ইজতেমা বৃহষ্পতিবার যোহর থেকে শুরু হবে এবং শনিবার ১২টার দিকে দোয়া হবে ইনশাআল্লাহ্ । যাতে যোহরের ওয়াক্তের শুরুতেই আযান হতে পারে এবং মজমা যোহরের নামাজ জামাতে পড়ে যেতে পারে। বিভিন্ন নজমের সাথে মোজাকারা জিলার সাথীগন বৃহস্পতিবার যোহরের আগে সেরে ফেললে ভাল হয়।

৪। সালওয়ালা উলামা হাযরাতগনের কদরঃ

উলামায়েকেরামগন সালের পর যখন বিভিন্ন শোগলে মশগুল হন তখন তাদের খোঁজখবর নেওয়া। খোঁজখবর নেবার জন্য ২/১ জন সাথীকে সাময়িক ভাবে জিম্মাদারী দেওয়া। এই হাযরাতগনের কোন হালত আসলে সমাধানের জন্য পরামর্শক্রমে রাহবারী করা। সালের মধ্যেও নুসরতে যাওয়া। সাল চলাকালীন সময় একটা রোখ নিজ জেলায় করার কোশেশ করা হবে ইনশাআল্লাহ্ ।

৫। মাদ্রাসার মেহনতঃ

বছরের প্রথম থেকেই দাওরা ও অন্যান্য ছাত্রদের উপর সংশ্লিষ্ট জেলা, থানা ও হালকার সাথীরা মেহনত করা। তবেই বছরের শেষে দাওরার ছাত্রদের সালে ও অন্যান্য ছাত্রদের চিল্লা বা কমবেশী সময়ের জন্য বের করা সহজহবে। এছাড়া উস্তাদগনের সাথেও সারাবছর সম্পর্ক রাখা। পুরা বছর ২৪ ঘন্টার জামাত উস্তাদছাত্র সহ বের করার এহতেমাম করা। রোজানা ছাত্ররা মসজিদে কিছু সময় দেবার তারগীব হতে থাকা।

৬। মসজিদওয়ার জামাতকে মজবুত করা:

মসজিদওয়ার জামাতকে মজবুত করার জন্য প্রতি ৫/৬ মাস পর পর সমস্ত সাথীদেরকে একটা নির্দিষ্ট সময়ে জমা করে তরগীব দিয়ে মসজিদওয়ার মেহনতের শওক ও জজবা পয়দা করা এবং মসজিদওয়ার জামাতের সাথী বাড়ানোর কোশেশ করা।

৭। প্রতি ত্রৈমাসিক মাশোয়ারার উমুর:

জেলার সাথীরা চিন্তা ফিকির করে, ত্রৈমাসিক মাশোয়ারার উমুর নিয়ে কাকরাইলে আসা। কাকরাইলের সাথীদের সাথে উমুর ইত্যাদি তৈরী করার জন্য কিছু মোনাছেব সাথী ত্রৈমাসিক মাশোয়ারার তারিখের পূর্বে কাকরাইল আসার চেষ্টা করা।

৮। হালকার মাসিক জোড়:

এহতেমামের সাথে হালকার মাসিক জোড়ে সমস্ত মসজিদের মসজিদওয়ার জামাতসহ হাজির হওয়া। হালকার মসজিদওয়ার জামাতগুলির মাসিক জোড়ে কি কি আমল হবে তার তাফসিল বা সংক্ষিপ্ত বিবরণ:

ক) একরাম বজায় রেখে হাজিরা নেওয়া। যে কয়টি মসজিদের সাথীরা উপস্থিত নাই তাদেরকে আগামী মাসের জোড়ে কোন্ কোন্ মসজিদের সাথীগন নিয়ে আসবেন তার জিম্মাদারী দেওয়া। আজকের জোড়ে যা যা আমল হবে তার কারগুজারীও অনুপস্থিত মসজিদগুলির সাথীদের কাছে গিয়ে তারা বিস্তারিত বুঝিয়ে দিবেন যাতে তারা এই সামনের একমাস সেভাবে মেহনত করতে থাকেন ।

খ) উপস্থিত প্রত্যেক মসজিদওয়ার জামাতের সাথীদের একজনকে মিম্বারে ডেকে কারগুজারী শুনা ও মহব্বতের সাথে সংশোধন করা। যথাসম্ভব সব মসজিদ থেকে শুনার চেষ্টা করা। কারগুজারীর বিষয়: ৫ কাজের কোন অংশ কিভাবে হচ্ছে, ঘরের তা'লীমে কি কি হয়, ২ গাশত কিভাবে হয়, ২.৫ ঘন্টা, মাশোয়ারা, জামাতের নুসরত, মসজিদ আবাদী, গলি গলি ভাগ করে মেহনত, শবগুজারীর এহতেমাম, মাস্তুরাতসহ জামাত বের হয়েছে কিনা, ৩ দিনের জামাতের হেদায়েত ও ওয়াপেছী কত সময় হয় ইত্যাদি। কারগুজারি শুনে যে সব মসজিদ সবল চিহ্নিত হবে তাদেরকে দুর্বল মসজিদের কাজ উঠানোর জিম্মাদারী দেওয়া।

গ) তরগীবের বয়ান ৩০/৪০ মিনিট হবে। ৬ নম্বর, সাহাবাদের কোরবানী দাওয়াত উম্মাতের সবার জিম্মাদারী, ৫ কাজ ইত্যাদি বুঝানো, মস্তুরাতের কাজ, আলমী ফিকির, ছাত্রদের মেহনত দায়ী'র সিফত ইত্যাদিও বয়ানে বলা। এরপর মসজিদওয়ার হালকা বানিয়ে আগামী ১ মাসের আযায়েম বানানো। আযায়েম অর্থ মজবুত নিয়ত। আযায়েম: ৫ কাজের কি কি বাড়াব, কতঘরে তা'লীম বাড়াব, ৩ দিনের মাস্তুরাতসহ জামাত ও পুরুষদের জামাত কয়টি বের করব, বিদেশের জন্য কতজন, পায়দল জামাত বানাবো ইত্যাদি আযায়েম করা।

ঘ) হায়াতুস সাহাবা আরবীতে পড়ে তরজমা করা। নিজ হালকায় সালের আলেম না থাকলে অন্য হালকা থেকেও দরখাস্ত করে আলেম আনা যেতে পারে। এরপর সাথীদের রায় নিয়ে আগামী মাসের জোড়ের স্থান, তারিখ ও সময় ঠিক করে এলান করে দেওয়া। এরপর দোয়া করে যার যার বাড়ি যাবেন। রাত্রি যাপন হবেনা, ইস্তেমায়ী কোন খানা-পিনার ব্যবস্থা হবে না। ইউনিয়নের মাশোয়ারা পূর্বের মত চালু থাকবে । 

ঙ) আগামী ত্রৈমাসিক মাশোয়ারা ৭ ও ৮ই রমজান (২ ও ৩ জুন) শুক্র ও শনিবার। প্রথমদিন সকাল ১০.০০ ঘটিকায় শুরু হবে ইনশাআল্লাহ্ ।

তাকাজা সমূহঃ

১) কাকরাইলে ১ মাসের তরতীবে সাথী পাঠানোর সাথে সাথে ২ মাসের জন্য তরগীবদিয়ে সাথী পাঠানোর
কোশেশ করা।

২) সারা বছর নিজ জিলায় পায়দল জামাত চালানোর কোশেশ করা।

৩) মসজিদওয়ার ৩ চিল্লায় জামাত তৈরির এহতেমাম করা ।

৪) নিজামুদ্দীনে মোনাসেব জিম্মাদার সাথী যারা মার্কাজে গিয়ে বিভিন্ন শোবায় আমলে মদদ করতে পারবেন ঐরকম মোনাসেব সাথীদের পাঠানোর জন্য মেহনত করা।

৫) রোজানা ২.৫ ঘন্টা থেকে ৮ ঘন্টা দেনেওয়ালা সাথী বাড়ানোর ফিকির করা।

৬) সকল মুসলমানদের ঘরে ৫ আমলের সাথে তা'লীম চালু করা ।

৭) প্রত্যেক সাথী তৃতীয় মাসে নতুনদেরকে নিয়ে মাস্তুরাতসহ ৩দিনের জামাতে বের হওয়ার এহতেমাম করা ।

৮) কাকরাইলে মাস্তুরাতের নজমে কাজ বুঝাইতে পারেন, ভাষা জানেন, খেদমতের শওক, ও জজবা আছে, মাজুর নন এমন মা-বোনদেরকে পাঠানোর এহতেমাম করা। ১ মাস ও ১৫ দিনের জন্য।

৯) বড়দের বাতানো তরতীব অনুযায়ী বাচ্চিদের ঘরে কোরআন পড়ানোর এহতেমাম করানো।

১০) প্রতি মসজিদের সাথে মাকতাব চালু করা।

১১) বছরের শুরু থেকেই সকল তবকার মধ্যে যেমন গোরাবামহল, বস্তি, কুলি, রিক্সা/ভ্যান চালক, হকার, বেদে, খাওয়াছ, ব্যাবসায়ী ইত্যাদি ভাইদের উপর মেহনত করা ।

১২) প্রতি জেলায় বধির ভাইদের জন্য মোতারজেম বাড়ানো এবং প্রতি জেলায় শবগুজারীর মওকায় বধির ভাইদের জন্য তরজমার ব্যবস্থা করা ।

১৩) জিলার শুরাহাযরাত ও জিম্মাদার সাথীগন নিজ মসজিদের তাকাজা পুরা করতে করতে রোজানা মার্কাজে বা মোনাছেব কোন মসজিদে জুড়ে পুরা জেলার কাজ আগে বাড়ানোর জন্য ফিকির করা।

১৪) যিয়ারতের নিয়তে ও ফায়দা হাসিল করার জন্য ওলামা হযরাতগনের খেদমতে যাওয়া।

বিবিধঃ

১) আগামী টংগী ইজতেমা ১ম ভাগ ১২, ১৩, ১৪ জানুয়ারী /২০১৮; ২য় ভাগ ১৯, ২০, ২১ জানুয়ারী /২০১৮।

২) ৫ দিনের জোড় ১৭-২১ নভেম্বর/২০১৭।

৩) মাস্তুরাতসহ্ জামাতে যাওয়ার জন্য মাহরামের সময় লাগানেওয়ালা হওয়া শর্ত নয়। পুরা জামাতে এরকম সাথী ১/২ জোড়ার বেশী না হওয়া ।

৪) অবিবাহিতা মেয়েরা মায়ের সাথে ৩ দিনের জন্য বেরহতে পারবেন। ১০ দিনের অনুমতি নাই ।

৫) সালে চলনেওয়ালা উলমা হাযরাতগন পুরানাদের ৫ দিনের জোড়ে আসতে পারবেন। জোড়ের কাছাকাছি সময়ে তাদের তাশকিল কাছাকাছি স্থানে করলে সহজে এসে শরীক হতে পারবেন ।
আহলে শুরা, বাংলাদেশ
কাকরাইল মসজিদ
Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url