যথাসময়ে ইজতেমা শুরায়ী নেজামেরঃ অনিশ্চিত সাদপন্থীদের
বিশ্ব ইজতেমা, মুসলিম বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় সমাবেশ, প্রতি বছর বাংলাদেশের টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিত হয়। এই সমাবেশে দেশ-বিদেশের লক্ষাধিক মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন, যা ইসলামী শিক্ষা, দাওয়াত এবং আত্মশুদ্ধির একটি মহৎ মঞ্চ হিসেবে পরিচিত। ২০২৫ সালের বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে আনুষ্ঠানিক প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী জানান, ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে টয়লেট, ওয়াচ টাওয়ার, প্যান্ডেলসহ যাবতীয় কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে।
তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের শুরা-ই-নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, ইজতেমা মাঠে নামাজের কাতার, খুঁটি স্থাপন, শামিয়ানা টাঙানোসহ বেশ কিছু কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি কাজ যথাসময়ে শেষ হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্বের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার বলেন, এটি একটি জাতীয় বিষয় এবং এ বিষয়ে তিনি মন্তব্য করতে পারবেন না। তবে বিদেশি মেহমানদের নিরাপত্তাসহ তাদের ইজতেমা নির্বিঘ্নে করতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, ২০২৫ সালের বিশ্ব ইজতেমা প্রথম ধাপে ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় পর্ব হওয়ার কথা ৭-৯ ফেব্রুয়ারি। তবে ইজতেমা মাঠে হামলা ও হত্যার অভিযোগ মামলাসহ নানা জটিলতায় সাদপন্থীরা কোণঠাসা হয়ে আছে। কাকরাইল মসজিদেও তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এ অবস্থায় তাদের আয়োজনে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়া অনিশ্চিত হয়ে রয়েছে।
বিশ্ব ইজতেমা বাংলাদেশের ধর্মীয় ও সামাজিক জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান। এটি মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব এবং ইসলামী শিক্ষার প্রচারের একটি মঞ্চ হিসেবে কাজ করে। ইজতেমার সুষ্ঠু আয়োজন ও সফলতা দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে এবং আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি করে।
ইজতেমার প্রস্তুতি কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং তাবলীগ জামাতের সদস্যরা সম্মিলিতভাবে কাজ করছেন। বিদেশি মেহমানদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, যাতে তারা নির্বিঘ্নে ইজতেমায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২০২৫ সালের বিশ্ব ইজতেমা সফলভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশা করা যায়।
ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী জানান, ইজতেমা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে টয়লেট, ওয়াচ টাওয়ার, প্যান্ডেলসহ যাবতীয় কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে।
তাবলীগ জামাত বাংলাদেশের শুরা-ই-নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, ইজতেমা মাঠে নামাজের কাতার, খুঁটি স্থাপন, শামিয়ানা টাঙানোসহ বেশ কিছু কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি কাজ যথাসময়ে শেষ হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্বের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার বলেন, এটি একটি জাতীয় বিষয় এবং এ বিষয়ে তিনি মন্তব্য করতে পারবেন না। তবে বিদেশি মেহমানদের নিরাপত্তাসহ তাদের ইজতেমা নির্বিঘ্নে করতে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী, ২০২৫ সালের বিশ্ব ইজতেমা প্রথম ধাপে ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় পর্ব হওয়ার কথা ৭-৯ ফেব্রুয়ারি। তবে ইজতেমা মাঠে হামলা ও হত্যার অভিযোগ মামলাসহ নানা জটিলতায় সাদপন্থীরা কোণঠাসা হয়ে আছে। কাকরাইল মসজিদেও তাদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এ অবস্থায় তাদের আয়োজনে দ্বিতীয় পর্বের ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়া অনিশ্চিত হয়ে রয়েছে।
বিশ্ব ইজতেমা বাংলাদেশের ধর্মীয় ও সামাজিক জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠান। এটি মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব এবং ইসলামী শিক্ষার প্রচারের একটি মঞ্চ হিসেবে কাজ করে। ইজতেমার সুষ্ঠু আয়োজন ও সফলতা দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে এবং আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের সুনাম বৃদ্ধি করে।
ইজতেমার প্রস্তুতি কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং তাবলীগ জামাতের সদস্যরা সম্মিলিতভাবে কাজ করছেন। বিদেশি মেহমানদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, যাতে তারা নির্বিঘ্নে ইজতেমায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২০২৫ সালের বিশ্ব ইজতেমা সফলভাবে সম্পন্ন হবে বলে আশা করা যায়।