পুরানোদের জোড়ে করনীয় কিছু বিষয়
১। আমরা মাখলুক এবং আমাদের মেহনতও মাখলুক । করনে ওয়ালা জাত আল্লাহ। তাই পুরানোদের জোড়ের কামিয়াবির জন্য একটি দোয়ার জামাত বানানো।
জেলার ওলামা হাযরাত সহ পীর মাশায়েখ গনদের নিকট হাজিরি দিয়ে জোড়ের জন্য দোয়া চাওয়া।
২। ওলামা হাযরাতদের (১ সাল, ৩ চিল্লা ও কমবেশী সময় দেয়া) নিশিস্তের জন্য আলাদা জায়গার এন্তেজাম করলে ভাল হয়।
৩। জোড়ে কারগুজারীর সর্বশেষ ফরম বন্টন করা হলো। জোড়ের পূর্বে জেলাওয়ারী তা পরিপূর্ন করা। জোড়ে হার সাল যিনারা ৪ মাস দেন ঐসকল সাথীদের সাথে আলাদা নিশিস্ত হলে ভালো হয়।
৪। জোড়ের কামিয়াবির জন্য মা-বোনদের ও ফিকিরবান করি । জোড়ের তারিখ সাপ্তাহিক তালিমের সময় জানিয়ে দেয়া যায় এবং ওখানে মা-বোনেরা ওনাদের পুরুষদের খুরুজের নিয়ত করতে পারেন এবং মাস্তুরাত সহ বের হবার নিয়ত করতে পারে।
২। ওলামা হাযরাতদের (১ সাল, ৩ চিল্লা ও কমবেশী সময় দেয়া) নিশিস্তের জন্য আলাদা জায়গার এন্তেজাম করলে ভাল হয়।
৩। জোড়ে কারগুজারীর সর্বশেষ ফরম বন্টন করা হলো। জোড়ের পূর্বে জেলাওয়ারী তা পরিপূর্ন করা। জোড়ে হার সাল যিনারা ৪ মাস দেন ঐসকল সাথীদের সাথে আলাদা নিশিস্ত হলে ভালো হয়।
৪। জোড়ের কামিয়াবির জন্য মা-বোনদের ও ফিকিরবান করি । জোড়ের তারিখ সাপ্তাহিক তালিমের সময় জানিয়ে দেয়া যায় এবং ওখানে মা-বোনেরা ওনাদের পুরুষদের খুরুজের নিয়ত করতে পারেন এবং মাস্তুরাত সহ বের হবার নিয়ত করতে পারে।
জোড়ের মওকায় পুরুষরা মাস্তুরাত সহ দেশ ও বিদেশের জন্য তাশকিল হলে ভাল হয় । বিদেশী তাশকিলের জামাতের নজমের জন্য আলাদা জায়গার এন্তেজাম করা।
৫। যে সমস্ত ওলামা হাযরাত সাল দিচ্ছেন কিংবা যিনারা পূর্বে ৩ চিল্লা দিয়েছেন বর্তমানে সফরে আছেন ওনারা যে জেলায় রোখে আছেন ঐ জেলার সংশ্লিষ্ট বিভাগের জোড়ে শিরকত করলে ভালো হয় ।
৬। নগদ যারা বের হবেন এনাদের মধ্যে যারা ৩ চিল্লা পূর্বে দিয়েছেন ওনারা মোজাকারা শোনার জন্য জামাত বন্দি হলেও জোড়ের দোয়ার পরে জামাতে রোখে গিয়ে জামাতের সাথে জুড়বেন।
৭ । সংশ্লিষ্ট বিভাগের যে জেলায় পুরানোদের জোড় হবে, ঐ জেলায় এন্তেজামের জন্য একটি জামাত হলে ভাল হয়। যে জামাতে অন্যান্য জেলা হতেও কিছু সাথী থাকলে ভাল হয় ।
৫। যে সমস্ত ওলামা হাযরাত সাল দিচ্ছেন কিংবা যিনারা পূর্বে ৩ চিল্লা দিয়েছেন বর্তমানে সফরে আছেন ওনারা যে জেলায় রোখে আছেন ঐ জেলার সংশ্লিষ্ট বিভাগের জোড়ে শিরকত করলে ভালো হয় ।
৬। নগদ যারা বের হবেন এনাদের মধ্যে যারা ৩ চিল্লা পূর্বে দিয়েছেন ওনারা মোজাকারা শোনার জন্য জামাত বন্দি হলেও জোড়ের দোয়ার পরে জামাতে রোখে গিয়ে জামাতের সাথে জুড়বেন।
৭ । সংশ্লিষ্ট বিভাগের যে জেলায় পুরানোদের জোড় হবে, ঐ জেলায় এন্তেজামের জন্য একটি জামাত হলে ভাল হয়। যে জামাতে অন্যান্য জেলা হতেও কিছু সাথী থাকলে ভাল হয় ।
![]() |
পুরানোদের জোড়ে করনীয় কিছু বিষয় |
৮। জোড়ের চলাকালীন বিভিন্ন নজমের জন্য সকল জেলা সাথী দিয়ে নজম তৈরী করলে ভাল হয় ৷
৯ । যে জেলায় জোড় হবে ঐ জেলার প্রশাসন সহ অন্যান্য বিশেষ ব্যক্তিদের দাওয়াত দেয়া । যাতে এনারা এ জোড়ের ব্যাপারে অবগত থাকেন।
১০। পুরানোদের জোড়ে রওয়ানা হবার পূর্বেই মসজিদ ওয়ার পয়েন্ট (১৬) খোপ ১৮X১৮ অনুযায়ী ৪০০-৪৫০ জন সাথীর তরতীব ওয়ার আসি। যাতে জোড়ের মওকায় বয়ান শোনা সহ তাশকিলের কাজ সহজ হয়।
১১। পানি ও পয়নিষ্কাষনের ব্যাপারে বিশেষ এহতেমাম করা যাতে ৩/৪ দিনের মধ্যে কোন অসুবিধা না হয় ।
১২। আল্লাহর রাস্তায় যিনারা জোড়ের পূর্বে বেড় হবেন ওনাদেরকে জোড়ের জন্য এন্তেজার না করানো।
৯ । যে জেলায় জোড় হবে ঐ জেলার প্রশাসন সহ অন্যান্য বিশেষ ব্যক্তিদের দাওয়াত দেয়া । যাতে এনারা এ জোড়ের ব্যাপারে অবগত থাকেন।
১০। পুরানোদের জোড়ে রওয়ানা হবার পূর্বেই মসজিদ ওয়ার পয়েন্ট (১৬) খোপ ১৮X১৮ অনুযায়ী ৪০০-৪৫০ জন সাথীর তরতীব ওয়ার আসি। যাতে জোড়ের মওকায় বয়ান শোনা সহ তাশকিলের কাজ সহজ হয়।
১১। পানি ও পয়নিষ্কাষনের ব্যাপারে বিশেষ এহতেমাম করা যাতে ৩/৪ দিনের মধ্যে কোন অসুবিধা না হয় ।
১২। আল্লাহর রাস্তায় যিনারা জোড়ের পূর্বে বেড় হবেন ওনাদেরকে জোড়ের জন্য এন্তেজার না করানো।
এসএসসি পরীক্ষার্থিদের সাথে মোনাছেব পুরানো সাথীদের জামাতে জুড়ি। অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারেও এসএসসি পরীক্ষার্থীরা নিজ জেলা হতে আল্লাহর রাস্তায় বেড় হবেন । ইনশাআল্লাহ ।